মাছ ধরার জন্য অতি প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বাঁশের তৈরি বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে আসছে । এই যন্ত্রপাতিগুলো আকার আকৃতি অনুসারে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে ।শুধু তাই নয় আকার আকৃতি অনুযায়ী আবার বিভিন্ন রকম মাছের জন্য বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় । মাছ ধরার জন্য বাঁশের তৈরি যন্ত্রপাতি গুলি বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন রকম নামে পরিচিত। বর্তমানে আধুনিক মাছ ধরার সরঞ্জাম আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রাচীন এই সমস্ত যন্ত্রপাতি গুলি সেই রকম ভাবে আর ব্যবহার হচ্ছে না হচ্ছে না না হচ্ছে না আর ব্যবহার হচ্ছে না হচ্ছে না না হচ্ছে না ভাবে আর ব্যবহার হচ্ছে না হচ্ছে না না হচ্ছে না আর ব্যবহার হচ্ছে না হচ্ছে না না হচ্ছে না অথবা বলা যায় সেই রকম ভাবে ভাবে আর মাছ পাওয়া যাচ্ছে না না যা এই সমস্ত যন্ত্রপাতি গুলি দিয়ে ধরা হতো ধরা হতো দিয়ে ধরা হতো ধরা হতো । এক সময় বাংলার আনাচে-কানাচে বিভিন্ন রকম রকম প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো দেশি মাছের রমরমা ছিল রমরমা ছিল । কিন্তু বর্তমানে কার্প মাছ আসার সঙ্গে সঙ্গে সেই সমস্ত মাছের রমরমা কমেছে তাছাড়া সেইরকম পড়ে থাকা জলাশয় ও নেই ও নেই যাতে এই সমস্ত দেশি মাছ গুলি গুলি থাকতে পারে। মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পড়ে থাকা জলাজমির সংখ্যাও কমে যাচ্ছে সাথে সাথে এই সমস্ত দেশি মাছ প্রায় অবলুপ্ত অবলুপ্ত অবলুপ্ত হতে বসেছে । মাছ ধরার যে সমস্ত বাঁশের যন্ত্রপাতি তৈরি হতো তার মধ্যে আজ যেটা যেটা পোস্ট করছি আজ যেটা যেটা পোস্ট করছি সেটা "ঘুনি" নামে পরিচিত । কিন্তু আমাদের অঞ্চলে ছোটবেলাতে আমরা একে "রাবানি" বলতাম । আবার ঘুনি ও অনেকেই ও অনেকেই বলতো । খুব ছোট ছোট মাছ ধরার কাজে এই রাবাণী ব্যবহার করা হতো। লতা পাতা দিয়ে বাঁধ তৈরি করে নির্দিষ্ট জায়গায় জায়গায় এই "রাবাণী" বসানো হতো । মোটামুটি হাটু জলে এগুলি বসানো হত এবং পুটি ,ছোট চিংড়ি, পাঁকাল,গোতেল, এই জাতীয় ছোট ছোট মাছ এই রাবাণীতে পড়ত।
0 Comments