সন্ধ্যা বেলা ধুনুচিতে করে ধুপ দেওয়ার রেওয়াজ এখন অনেক কমে গেছে .আগেকার দিনে গ্রামাঞ্চলে সন্ধাবেলাতে প্রায় সমস্ত বাড়িতেই ধুপ দেওয়া হত.সন্ধ্যাতে গ্রামে ঢুকলে ধূপের গন্ধ এক মাদকতাময় পরিবেশ তৈরি করতো .সাহিত্যিকদের লেখনীতে স্থানপেত ধুনুচির ধূপের গন্ধ .বর্তমানে ধূপকাঠি এসে ধুনুচির স্থান দখল করেছে .আসলে বর্তমান জীবনে আমরা বড় বেশি ব্যস্ত .আমাদের কারোর হাতেই সময় নেই সেই ধুনুচির ধুপ দেওয়ার জোগাড়ের .তাই বর্তমানে টিম টিম করে জ্বলছে সেই ঐতিহ্য .ধুনুচি আগে মাটির তৈরি হত.বর্তমানে বিভিন্ন ধাতু নির্মিত ধুনুচি পাওয়া যায় .নারকেল ছোবড়া স্থান দখল করেছে ঘুটে ,তাইবা কতদিন ? মাকে ধুনুচিকে "ধুপোচি "
উচ্চারণ করতে শুনেছি .
উচ্চারণ করতে শুনেছি .
0 Comments