"হুড়া" এই শব্দটির সঙ্গে বাল্যকালের স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। আমাদের
ছোটবেলাতে মধ্য গ্রীষ্মের বিকেল বেলাতে মাঠে গিয়ে গম, ছোলা মুশুরি এই
জাতীয় শস্য গুলিকে অনেক সময় আগুনে পুড়িয়ে খেতাম; সেটা যা আমাদের
কাছে হুড়া বলে পরিচিত ছিল। চারিদিকে গোল হয়ে বসে কয়েকজন বন্ধু মিলে তার
মধ্য থেকে দানা খুঁজে নিয়ে সেটা খাওয়া হতো। মুখে ছাই এর কালি লেগে দেখবার
মতো অবস্থা হতো বটে। বর্তমানের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে আধুনিক উপকরণের প্রাচুর্য আমাদের সেই বাল্য কর্ম
গুলিকে লুপ্তপ্রায় করে দিয়েছে। বর্তমানের ছেলেমেয়েদের মধ্যে আর এই সমস্ত
কর্মগুলি দেখা যায় না ।তাই শব্দগুলি লুপ্ত হতে বসেছে। এখনো হয়তো
গ্রামাঞ্চলে গ্রামাঞ্চলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা দেখা যায় ,তবে আমার তো তা
চোখে পড়ে না ।
যখন কার কথা বলা হচ্ছে তখন হাতে হাতে এতো মুঠোফোনের রমরমা ছিল না. আর কিছু ছবি তোলার যন্ত্র থাকলেও তা দিয়ে এরকম ফালতু ছবি তোলার মানুষ কমই ছিলেন. তাই ছবি শুধু স্মৃতিতেই রয়েগেছে .
যখন কার কথা বলা হচ্ছে তখন হাতে হাতে এতো মুঠোফোনের রমরমা ছিল না. আর কিছু ছবি তোলার যন্ত্র থাকলেও তা দিয়ে এরকম ফালতু ছবি তোলার মানুষ কমই ছিলেন. তাই ছবি শুধু স্মৃতিতেই রয়েগেছে .
0 Comments