গ্রামাঞ্চলের মানুষের কাছে এটি "মুগুর" বা "খ্যাটে" নামে পরিচিত ।এই বস্তুটি মূলত কায়িক শ্রমের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হতো যেমন বাঁশ ফাঁড়া ,দা বা কুড়ালের উপর আঘাত করে তাকে গভীরে প্রেরন করা(বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে তার দরকার পড়ে), ইত্যাদি ।তবে বর্তমানে এর ব্যবহার কমে এসেছে। বিশ্বায়নের যুগে আধুনিক প্রজন্ম এই বস্তুটিকে বিলুপ্ত বস্তু হিসাবে জানবে। সমাজ সংস্কৃতির পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে মানুষের বিভিন্ন পেশারও পরিবর্তন ঘটছে। তাইতো একসময় যে পেশাকে অনেকেই খুব গুরুত্বপূর্ণ তাদের জীবন যাপনের উপায় হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন তা আজ বিলুপ্ত বা লুপ্তপ্রায় হতে বসেছে; উদাহরণ হিসেবে ভিস্তিওয়ালা ,কথকতা, পেশাকে বলা যায়। পরিবর্তে মানুষ নতুন নতুন পেশাকে গ্রহণ করেছে। উদাহরণ হিসেবে সমগ্র আইটি সেক্টর এর পেশাকে বলা যায় ।মুগুর তৈরি করা ও বিষয়টি লেখনের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছে ভাই তাপস। সাথে সাথে আরেকটি ছবিও পোস্ট করছি যেটি আমাদের অঞ্চলে পরিচিত "আ্যকো" নামে । উচ্চারণ ভঙ্গিমার উপযুক্ত বানান দিতে পারলাম না ।এটা হলো বাঁশের গায়ে যে কঞ্চি হয় তা বাঁশ কাটার সময় সাধারণত সামান্য কিছু অংশ রেখে কাটা হয় বাঁশের সঙ্গে যে সামান্য অংশ পড়ে থাকে তাকে আ্যকো বলা হয়।
0 Comments